Header Ads

Header ADS

189 রিজিকের মালিক হচ্ছে আল্লাহ

 189 রিজিকের মালিক হচ্ছে আল্লাহ 

* প্রতিটি মানুষের পেশা আল্লাহ তাআলা নির্ধারণ করে দিয়েছেন যা চেয়ারম্যানের পক্ষেঔ সম্ভব ছিল না ৪৩ আয-যুখরুফ, আয়াত: ৩২

نَحْنُ قَسَمْنَا بَیْنَهُمْ مَّعِیْشَتَهُمْ فِی الْحَیٰوةِ الدُّنْیَا 

* #একজন ট্রাফিক পুলিশ সে সরকারের উপর সম্পূর্ণ ভরসা করে যে, আমি সরকারী কাজ করলে সরকার আমার যাবতীয় প্রয়োজন পূরনের ব্যবস্থা করবেন।

* আসলে আমরা আল্লাহ হতে পারি নাই যদি হতে পারতাম আল্লাহই আমাদের সব কিছুর জন্য যথেষ্ট হত। আল্লাহ আমার রব

 وَ مَنْ یَّتَوَكَّلْ عَلَى اللّٰهِ فَهُوَ حَسْبُهٗ١ؕ

 এখানে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে বসে থাকতে বলা হয়নি।

هُوَ الَّذِیْ جَعَلَ لَكُمُ الْاَرْضَ ذَلُوْلًا فَامْشُوْا فِیْ مَنَاكِبِهَا وَ كُلُوْا مِنْ رِّزْقِهٖ١ؕ وَ اِلَیْهِ النُّشُوْرُ

* সৃষ্টির সকল জীবের প্রতি আল্লাহর রিজিক পৌঁছবে কেউই না খেয়ে মরবে না। হুদ-৬

 وَمَا مِن دَابَّةٍ فِي الْأَرْضِ إِلَّا عَلَى اللَّهِ رِزْقُهَا وَيَعْلَمُ مُسْتَقَرَّهَا وَمُسْتَوْدَعَهَا ۚ كُلٌّ فِي كِتَابٍ مُّبِينٍ

* মায়ের পেটে বাচ্ছাকে কে খাওয়ান? কোন পিতা? সংরক্ষিত এলাকা রোগ রোগ নাই,আল মুমিনূন ১৩

* #হযরত মালিক ইবন দীনার নামে আল্লাহর একজন অলী ছিলেন । তিনি বলেন , আমি হজ্বে গমন করছিলাম । এ সময় দেখলাম , একটি কাক আপন ঠোঁটে করে দু'টুকরা রুটি নিয়ে আমার সামনে সামনে যাচ্ছে


________________________________________________________


* প্রতিটি মানুষের পেশা আল্লাহ তাআলা নির্ধারণ করে দিয়েছেন যা চেয়ারম্যানের পক্ষেঔ সম্ভব ছিল না ৪৩ আয-যুখরুফ, আয়াত: ৩২


اَهُمْ یَقْسِمُوْنَ رَحْمَتَ رَبِّكَ١ؕ نَحْنُ قَسَمْنَا بَیْنَهُمْ مَّعِیْشَتَهُمْ فِی الْحَیٰوةِ الدُّنْیَا وَ رَفَعْنَا بَعْضَهُمْ فَوْقَ بَعْضٍ دَرَجٰتٍ لِّیَتَّخِذَ بَعْضُهُمْ بَعْضًا سُخْرِیًّا١ؕ وَ رَحْمَتُ رَبِّكَ خَیْرٌ مِّمَّا یَجْمَعُوْنَ


তোমার রবের রহমত কি এরা বণ্টন করে? দুনিয়ার জীবনে এদের মধ্যে জীবন-যাপনের উপায়-উপকরণ আমি বণ্টন করেছি এবং এদের মধ্য থেকে কিছু লোককে অপর কিছু সংখ্যক লোকের ওপর অনেক বেশী মর্যাদা দিয়েছি, যাতে এরা একে অপরের সেবা গ্রহণ করতে পার। (এদের নেতারা) যে সম্পদ অর্জন করছে তোমার রবের রহমত তার চেয়ে অনেক বেশি মূল্যবান।


* এখানে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে বসে থাকতে বলা হয়নি।

৬৭ আল-মুলক, আয়াত: ১৫


هُوَ الَّذِیْ جَعَلَ لَكُمُ الْاَرْضَ ذَلُوْلًا فَامْشُوْا فِیْ مَنَاكِبِهَا وَ كُلُوْا مِنْ رِّزْقِهٖ١ؕ وَ اِلَیْهِ النُّشُوْرُ


তিনিই তো সেই মহান সত্তা যিনি ভূপৃষ্ঠকে তোমাদের জন্য অনুগত করে দিয়েছেন। তোমরা এর বুকের ওপর চলাফেরা করো এবং আল্লাহর দেয়া রিযিক খাও। আবার জীবিত হয়ে তোমাদেরকে তাঁর কাছেই ফিরে যেতে হবে।


১১ হুদ, আয়াত: ৬


وَ مَا مِنْ دَآبَّةٍ فِی الْاَرْضِ اِلَّا عَلَى اللّٰهِ رِزْقُهَا وَ یَعْلَمُ مُسْتَقَرَّهَا وَ مُسْتَوْدَعَهَا١ؕ كُلٌّ فِیْ كِتٰبٍ مُّبِیْنٍ


ভূপৃষ্ঠে বিচরণকারী এমন কোন প্রাণী নেই যার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর বর্তায় না এবং যার সম্পর্কে তিনি জানেন না, কোথায় সে থাকে এবং কোথায় তাকে সোপর্দ করা হয়। সবকিছুই একটি পরিষ্কার কিতাবে লেখা আছে।


৬৫ আত-তালাক, আয়াত: ৩


وَّ یَرْزُقْهُ مِنْ حَیْثُ لَا یَحْتَسِبُ١ؕ وَ مَنْ یَّتَوَكَّلْ عَلَى اللّٰهِ فَهُوَ حَسْبُهٗ١ؕ اِنَّ اللّٰهَ بَالِغُ اَمْرِهٖ١ؕ قَدْ جَعَلَ اللّٰهُ لِكُلِّ شَیْءٍ قَدْرًا


এবং এমন পন্থায় তাকে রিযিক দেবেন যা সে কল্পনাও করতে পারে না। যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর নির্ভর করে আল্লাহ‌ তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ‌ তাঁর কাজ সম্পূর্ণ করে থাকেন। আল্লাহ প্রতিটি জিনিসের জন্য একটা মাত্রা ঠিক করে রেখেছেন।


* আসলে আমরা আল্লাহ হতে পারি নাই যদি হতে পারতাম আল্লাহই আমাদের সব কিছুর জন্য যথেষ্ট হত


জীবিকা দানের বিস্ময়কর উপায় ঃ হযরত মালিক ইবন দীনার নামে আল্লাহর একজন অলী ছিলেন । তিনি বলেন , আমি হজ্বে গমন করছিলাম । এ সময় দেখলাম , একটি কাক আপন ঠোঁটে করে দু'টুকরা রুটি নিয়ে আমার সামনে সামনে যাচ্ছে । কিছুদূর গিয়ে লক্ষ করলাম , এক স্থানে একজন অহসায় লোক হাত - পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে আছেন । কাকটি নিজ ঠোঁট দিয়ে লোকটিকে রুটি খাওয়াচ্ছে । রুটি খেয়ে লোকটি তৃপ্ত হলে কাক চলে গেল । আমি লোকটির কাছে গেলাম তার অবস্থা জানতে চাইলে লোকটি জানালেন , “ হজ্বের জন্য গমন করছিলাম , পথে ডাকাত দল আমার সব টাকাকড়ি , মাল - পত্র কেড়ে নিয়ে হাত - পা বেঁধে অসহায় অবস্থায় ফেলে রেখে যায় । এরপর ছয়দিন একনাগাড়ে অনাহারে থেকে মহান প্রভুর দরবারে আপন অসহায়ত্বের বিষয় তুলে ফরিয়াদ জানাই । ষষ্ঠ দিনে আমার ফরিয়াদ কবুল হয় । এরপর থেকে মহান আল্লাহ এ কাকটিকে আমার জীবিকা যোগানদানে নিয়োজিত করেন । প্রতিদিন কাকটি আমার জন্য পানাহারের ব্যবস্থা করে , আমাকে তৃপ্ত করে ফিরে যায় । " মালিক ইবন দীনার ( রহঃ ) বলেন , “ লোকটির অসহায়ত্বে আমার দয়া হল । তার হাত পায়ের বাঁধন খুলে তাকে আমার সাথে নিয়ে চলতে শুরু করলাম । কিছুদূর অগ্রসর হলে আমরা দু'জনেই তৃষ্ণার্ত হয়ে এক কুয়ার কাছে গিয়ে দেখলাম , এক পাল হরিণ সে কুয়া হতে পানি পান করছে । আমাদের পায়ের শব্দ শুনে হরিণগুলো ছুটে চলে গেল । এরপর আমরা কুয়ার কাছে গিয়ে বালতিতে পানি তুলে তৃষ্ণা মেটালাম । মনে মনে ভাবলাম ' হে আল্লাহ ! হরিণগুলো তোমার কোন রুকু - সিজদাহ না করেই উথলে উঠা কুয়ার পানিতে মুখ ডুবিয়ে নিজেদের তৃষ্ণা মেটাল আর আমাদেরকে বালতি ও রশি দিয়ে পানি উঠাতে হল । ” এ সময় অদৃশ্য হতে আওয়াজ এল , “ ওহে মালিক । হরিণ আমার ওপর তাওয়াক্কুল করাতে আমি পানিকে তাদের নাগালের ভেতরে তুলে দিয়েছি । অন্যদিকে তোমরা বালতি ও রশিতে তাওয়াক্কুল করায় তোমাকে এরূপ করতে হয়েছে । ” গায়েবী শব্দে আমি অজ্ঞান হয়ে পড়লাম । সাথে সাথে রশি ও বালতি ছুড়ে ফেলে দিলাম । সুবহানাল্লাহ ! মহান আল্লাহর উপর যারা তাওয়াক্কুল বা নির্ভর করে তাদের জন্যে মহান আল্লাহই যথেষ্ট । মসনবীতে রয়েছে Sys গর তাওয়াক্কুল মীকুনী হার ছোবহো অ শাম মী রসানাদ রিযক তুআয লা মাকাম । কাব্যানুবাদীঃ “ কর যদি তুমি আল্লাহর উপর ভরসা সকাল - সন্ধ্যা সদা অদৃশ্য হতে জীবিকা দিবেন তোমায় তোমার খোদা । এ জন্যেই মহান আল্লাহ পবিত্র আল - কুরআনে ঘোষণা করেছেনঃ * “ আর যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর নির্ভরশীল হবে , তার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট । ” ওয়াজে বেনজীর-১৮০)


একজন ট্রাফিক পুলিশ সে সরকারের উপর সম্পূর্ণ ভরসা করে যে, আমি সরকারী কাজ করলে সরকার আমার যাবতীয় প্রয়োজন পূরনের ব্যবস্থা করবেন। এ বিশ্বাস রেখে সে সরকারী কাজ করে। দেশের রাস্তা ঘাটের শৃংখলা বজায় রাখার জন্য রাস্তার মোড়ে মোড়ে বাঁশী নিয়ে দাড়িয়ে থাকে, যাতে যানযট না লাগে এবং এক্সিডেন্ট ও সংঘর্ষ না হয়। শুধুমাত্র এ বাঁশী ফুঁকের ত্যাগের বিনিময়ে সরকার তার উপর সন্তুষ্ট হয়ে তার লেবাস-পোষাক, জুতা-মোজা থেকে শুরু করে খাবারের রেশন, থাকার বাসা, বাজারের টাকা আরো একটু উপরের পজিশনের হলে তার জন্য গাড়ীর ব্যবস্থাও করে থাকে। সে তার রিযিকের জন্য কোন ব্যাবসা-বানিজ্য, ক্ষেত-খামারে বা প্রাইভেট লিমিটেডে কাজ করতে হয় না। সরকারই তার সব ধরনের ব্যবস্থা করে। এমনিভাবে অসুস্থ হলে তার সুচিকিৎসার জন্যও সরকারী হাসপাতালের ব্যবস্থা রয়েছে। এই যদি হয় একজন


বাঁশী, ফু ওয়ালার জীবন চলার ব্যবস্থা, তাহলে কেমন হবে একজন আল্লাহ ওয়ালার জীবন চলার অবস্থা।


মহান শক্তিধর, তামাম আলমের ব্যবস্থাপক, সমস্ত সরকারের মহা সরকার, বিশ্ব নিয়ন্তা, সমগ্র আলমের প্রতিপালক, তার এ রাজ্যের একজন কর্মচারী, ইবাদতকারী, তার বিধি বিধানকে দুনিয়ার বুকে বাস্তবায়নকারীর এবং এ লক্ষ্যে চেষ্টা-প্রচেষ্টা ও তদবীরকারী, পাঁচ ওয়াক্ত তার দরবারে মাথা অবনতকারীর থাকা খাওয়া ও পরনের ব্যবস্থা কি তিনি করবেন না? বিশ্বাস থাকলে অবশ্যই বলতে হবে হ্যাঁ, এবং তাঁরই দাসত্ব ও গোলামীতে আত্মনিয়োগ করতে হবে, এতেই হবে ইহকাল ও পরকালের সব সমস্যার সমাধান। মাওয়ায়েজে সিরাজী ২য় খন্ড পৃ:- ১৯৭


* বান্দার দৌড় যেখানে থেমে যায় কুদরতের দৌড় সেখান থেকেই শুরু হয়


শ্রোতামন্ডলী! একজন আদর্শ মা সন্তানকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত ও আদর্শ করে গড়ে তুলতে বাল্যকাল থেকেই সন্তানের আকীদা-বিশ্বাসের সংশোধন করার জন্য চেষ্টা প্রচেষ্টা চালিয়ে থাকেন। আর দ্বীনের লাইনে মায়ের চেষ্টা-প্রচেষ্টা যেখানে ব্যহত হয় সেখানেই আল্লাহর কুদরত অদৃশ্য থেকে কাজ করে যায়। তারই এক অংশ বিশেষ একটি ঘটনা আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।


* #একজন আদর্শ-বুদ্ধিমতী মা তার এক সন্তানকে শিক্ষা দিলেন যে, নামায পড়ে দু'আ করলে আল্লাহ পাক রিযিকের ব্যবস্থা করে দেন। কেননা, তিনিই রিযিকের মালিক, এ বলে তাকে নামাযের প্রতি উৎসাহিত করলেন। এরপর থেকে যখনই সন্তান মায়ের কাছে কোন খাবার চাইত তখনই মা বলতেন যে, বাবা! উত্তমরূপে ওযু করে দু' রাকাত নামায পড়ে আল্লাহর কাছে চাও, তিনি খাবারের ব্যবস্থা করে দিবেন। আর এদিকে মা, সন্তান নামায পড়া কালীন সময়ে তার খাবার। প্রস্তুত করে রেখে দিতেন এবং নামায শেষে সন্তানকে বলতেন যে, যাও আল্লাহ তোমার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, যা তাকে রাখা আছে। এভাবেই দিয়ে যাচ্ছিলেন মা সন্তানকে আকীদার প্রশিক্ষণ।


ঘটনাক্রমে একদিন মা কোন এক প্রয়োজনে পার্শ্বের বাড়ীতে গেলেন। এদিকে সন্তানের নাস্তার সময় হয়ে গিয়েছিল তাই সন্তান নামায পড়ে দু'আ করে অন্যান্য দিনের মত নাস্তা পাওয়ার জন্য তাকের দিকে এগুচ্ছিল। অন্যদিকে মা নাস্তার ব্যবস্থা করতে ভুলে গিয়ে, স্বরণ হওয়া মাত্রই পেরেশান ও অস্থির হয়ে গেলেন যে, আজ ছেলের কাছে তিনি কি জবাব দিবেন। আর আল্লাহর দিকে ভাঙ্গা হৃদয় নিয়ে মনোনিবেশ করলেন। আল্লাহর মনোনীত ও পছন্দনীয় বান্দাদের চেষ্টা প্রচেষ্টা ও কৌশলের দৌড় যেখানে থেমে যায় সেখান থেকেই আল্লাহর কুদরতের দৌড় শুরু হয়, ফলে সন্তান তাকের কাছে পৌছার আগেই আল্লাহপাক জীবরাঈল (আ:) কে ডেকে বললেন, হে জীবরাঈল! আজ আমার বাঁদী তার সন্তানের কাছে আমি আল্লাহ রিযিকের মালিক এ আকীদা ও বিশ্বাস স্থাপনের অভিযানে লাঞ্চিত হবে তা কখনো হতে পারে না। যাও, নামায শেষে সন্তানের হাত তাকে পৌঁছার আগেই সেখানে অন্যদিনের মত রুটি পৌছিয়ে দিয়ে আসো।


আল্লাহর হুকুম যথাযথ বাস্তাবায়ন হলো। সন্তান অন্য দিনের মত আজও যথা সময়ে নাস্তা খেয়ে মাদ্রাসায় চলে গেল। অস্থির মা ঘরে এসে সন্তান ফিরে আসার অপেক্ষায় রইলেন অত:পর খবর নিলেন। সন্তান বলল যে, মা আপনি অস্থির কেন? আমি তো ঠিক টাইমে নাস্তা খেয়েই মাদ্রাসায় গিয়েছি। তখন মা শান্ত হলেন এবং প্রাণ ভরে আল্লাহ পাকের শুকরিয়া আদায় করলেন এবং সেজদায় লুটে পড়লেন।


বন্ধুগণ! এ ঘটনা থেকে আমাদের উপদেশ গ্রহণ করতে হবে এবং এই বিশ্বাস রাখতে হবে যে, সন্তানকে আদর্শবান রূপে ও ইসলামী সুশিক্ষায় গড়ে তুলতে মাতা-পিতা সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে, আর এ চেষ্টা যেখানে ব্যর্থ হবে, সেখানেই আল্লাহর গায়বী ও কুদরতী সাহায্য নেমে আসবে। তাই আমরাও আমাদের সন্তানদের মানুষ রূপে গড়ে তুলতে বিভিন্ন কৌশল গ্রহন Салон ধোঁকা না হয়। এ ক্ষেত্রে মহান আল্লাহ যেন তার ( মাওয়ায়েজে সিরাজী ২য় খন্ড পৃ:- ১৯৫)

No comments

Powered by Blogger.